Saturday, July 23, 2016

> শুভ নববর্ষ স্পেশাল স্টোরি

> শুভ নববর্ষ স্পেশাল স্টোরি (আলভি)


১।
~
- বড় আপুদের সাথে ঘুরতে যাবা আলভি ?
- আমি শুৃধু তোমার সাথে যেতে যাই
*কেয়া*।
- কিন্তু আমি তো বান্ধবীদের সাথে
যাচ্ছি।
- ওকে তাহলে ঘুরো। আমি তো আর কেউ না
তোমার।
.
.
ওপাশ থেকে খুব হাসির শব্দ পেলাম।
মনে হয় বান্ধবীরা মিলে আমার সাথে
দুষ্টুমি করতেছে।
.
আজ ১৪ এপ্রিল..১লা বৈশাখ. ..বাঙালীদের
নববর্ষ... মানে বাংলা নতুন বর্ষের শুরু আজ।
অথচ আমি ঘুমচ্ছি ইচ্ছামত.. সকাল বাজে ১০
টা। অাম্মু অনেক বার ডেকেছে কিন্তু
কোনো লাভ হয়নি।
.
হটাৎ কেয়া আপুর ফোন...ওহ সরি আপু
নয়...আমি ওকে আপু বলিনা। এক
ভার্সিটিতে পড়লেও..এবং সে আমার
সিনিয়র হলেও আমি তাকে *পাখি* বলেই
ডাকি। আর এ নিয়ে কম বকা হজম করতে
হয়নি আমাকে।
.
কিন্তু আমি তো আমি। এরপর আর বকেনি।
কারন সে ভেবেছে। এটা আমার বয়সের
দোষ। পড়ে ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু আমি
তো আমি...
.
বে ঘোরে ঘুমাচ্ছিলাম। কেয়ার ফোন পেয়ে
রিসিভ করে খুশি হলাম। ভাবতে পারিনি।
প্রথমে.. মায়ের গলা শোনার পর..২য়
নববর্ষের শুরু হবে কেয়ার কন্ঠ শুনে।
.
আমি ঘুমাচ্ছিলাম তাই কতকিছুই না বলল।
নব বর্ষের ১ম দিন বেশি ঘুমালাম তার
মানে নাকি..সারা বছরই ১০ টা পর্যন্ত
ঘুমাবো।
.
.
২।
~
- কই বললা না তো যাবে নাকি?
- বললাম তো শুধু তুমি হলে যাবো।
- আমার বান্ধবীরা তো পাগলী যে তোমার
সাথে আমাকে একা ছাড়বে।
- কেন সমস্যা কি ..আমরা মনে হয় ওদের
ছাড়া আজই বিয়ে করবো?
- ওলে বাবা তাই..খুব বড় হয়ে গেছো
তাইনা?
- তোমার সাথে থেকেই তো হলাম।
- এখন বলো যাবে কিনা?
- তুমি শুধু...তুমি তুমি তুমি হলেই।
- ভয় হয় একা পেয়ে যদি আবার...
.
.
প্রচন্ড হাসি পেলো। ইচ্ছামত হাসতে
লাগলাম। কি যে বলবো ১০ মিনিট
হেসে...মাথা আর পেট ব্যাথা হয়ে গেছে।
কি যে বলবো। বার বার কিছু বলতে গেলেই
হাসি পাচ্ছে। ঠিকমত বলতে পারছিনা।
.
ওপাশ থেকে ইচ্ছা মত ঝাড়লো আমাকে।
আমার হাসিতে নাকি ওর বান্ধবীরা সহ
সারা বাড়ির মানুষ হার্ট ফেল করবে। শুধুই ও
ছাড়া।
.
কি ফাজিল মেয়ে নিজে হার্টফেল করবে
...সেটা না বলে.. সবার কথা বলে।
.
.
- ওকে তোমার যেতে হবেনা।
- পান্জাবী পড়বো?
- কেন?
- তোমার পাশে খুব মানাবে..তাছাড়া
তুমিও তো শাড়ি পড়বে তাইনা?
- হুম।
- আমার ভালবাসার রং লাল..প্রিয় রং নীল
তাই আজ নীল টিপ নয়..লালই পড়বে। তাহলে
আমার বউ বউ লাগবে।
- খুব শখ আমাকে বউ করার তাইনা?
- হ্যা..অনেক..চলো আজই বিয়ে করি।
- থাপ্পড়। ফোন দিছি বলে যা তা বলতেছো
তাইনা?
- আচ্ছা সরি 'পাখি'...আমি তোমার বডি
গার্ড হয়ে যেতে চাই..আর কারো না ওকে?
- হুহ..তোমাকে নিয়েই তো যত ভয়।
শেয়ালের কাছে কি মুরগী দেয়া যায়?
- আরে যায়..আর আমি শেয়াল হলে তুমি
শেয়ালনী..তুমি মুরগী হলে আমি মোরগ।
- হইছে..থাক..আচ্ছা। একাই যাবো।
- বের হওয়ার আগে ফোন দিও।
.
.
২। বন্ধুরা গার্লফ্রেন্ড নিয়ে ব্যস্ত... তাই
আমাকে নিয়ে ঘুরতে যাবেনা। তাতে কি
আমিও আজ গার্লফ্রেন্ড নিয়েই যাবো।
আমার গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে সেলফি
তুলবো। ওদের সবাইকে দেখাবো।
.
জানিনা...কেয়া আমাকে ভালবাসে
কিনা। বড় তো তাই কখনো বলেনি...কিন্তু
ওর আচরনে এমনই তো মনে হয় আমার...
.
মাঝে মাঝে মনে হয়...ও হয়ত আমার সাথে
এমনি তেই দুষ্টুমি করে হয়ত। কারন ওর কিউট
কিউট ছেলে ফ্রেন্ড থাকতেও আমাকে কেন
importance দেয়?? আমি তো কিউট
নই...সাধারনত ক্ষ্যাত বলি নিজেকে। কেন
যেন এটাই আমার উপাধি।
.
৩।
~
- এত সেজে কই যাচ্ছিস? (আম্মু বলল)
- ঘুরতে যাবে মা। (আমি)
- যাক ভাল সারাদিন ঘরে
থাকিস..মেয়েদের মত। ওকে.. বাইরে ঘুরে
আয়।
- কিছু টাকা দাও তো মা।
- কালই তো দিলাম।
- হারিয়ে গেছে পকেট থেকে।
.
.
মাকে মিথ্যা বললাম। কিন্তু সে ধরে
ফেলল...কারন মায়ের চোখ ফাকি দেয়া
সম্ভব না। তবুও কিছু বলল না। বরং হাতে
কিছু টাকা দিলো।
.
একটু ঘাবড়ে গেলাম। যদি বড় কোনো
রেষ্টুরেন্টে যাই..তাহলে.. তো এই টাকায়
হবেনা। না থাক আমি নয়..শুধু তাকেই
খাওয়াবো। স্টুডেন্ট হলে এই এক
সমস্যা..বেশি টাকা থাকেনা। তবুও শুধু শুধু
মন খারাপ করে কি দরকার।
.
.
৪।
~
- কোথায় তুমি? আমি দাড়িয়ে আছি বাড়ির
থেকে একটু দুরে।
- আসতেছি।
.
.
অবশেষে দেখা মিললো...কেয়া
রাজকুমারীর সাথে। এমনি তেও কিউট সে...
আর বাঙালী লুক... আই মিন...শাড়ি তে পরী
বলা যায়... ও সরি কখনো পরী দেখিনি।
তাই পরীর থেকেও কেয়া কে একটু বেশি
ভালো লাগছে।
.
একটু ঘাবড়ে গেলাম ওর মত একটা কিউট
মেয়ের পাশে আমি!!! না ...যাবোনা ভাল
লাগছেনা। ওর সাথে আমাকে মানায় না।
কোথায় ও আর কোথায় আমি!!! লোকে
দেখলে হাসবে.. বলবে পরীর সাথে ক্ষ্যাত
একটা।
.
.
- শুভ নব বর্ষ 'পাখি'
- শুভ নববর্ষ...কেমন লাগছে আমায়?
- খুব সুন্দরের চেযেও বেশি।
- থ্যাংকু...তোমাকেও ভালো লাগছে।
.
.
মিথ্যেই বলছে হয়ত...নয়ত আমাকে বিদ্রুপ
করছে হয়ত বা। না এভাবে ওর সাথে ঘুরতে
যাওয়া উচিত না। মানায় না আমাকে...ওর
পাশে। আগে ভাবিনি।
.
.
- ঠিক আছে তাহলে আসি...
- কোথায় যাবা?
- তোমার সাথে...দেখা হলো...এখন বাসায়
চলে যাচ্ছি।
- কিহ!! ঘুরতে যাবোনা? তোমার জন্য
বান্ধবীদেরও আনিনি।
- আই এম সরি।
.
.
অবাক চোখে তাকিয়ে আছে আমার দিকে।
আমি ওর চোখে তাকিয়ে থাকতে পারলাম
নাহ।
.
.
- কি হয়েছে আলভি আমাকে বলো?
- কিছুনা তুমি তোমার ফ্রেন্ডের সাথেই
যাও...আমি যাই।
.
.
হাটতে লাগলাম। নাহ ওর সম্মান নষ্ট হয়ে
যেতে পারে...ওর পাশে আমি থাকলে। হয়ত
লোকে হাসবে ওর পাশে আমাকে দেখে।
আজ প্রথম ঘৃনা হচ্ছে নিজের প্রতি। আমার
মত একটা ক্ষ্যাত ছেলের কেনো অধিকার ওর
মত মেয়ের সাথে ঘোরার।
.
.
- আরে দাড়াও...পাগলের মত করো কেন?
- না কিছুনা।
- রেগে যাব কিন্তু..এসবের মানে কি? চলো
তো।
.
.
৫।
~
ধিরে ধিরে নিজেকে সামলে নিলাম। নাহ
থাক...যাই হোক। এমন টা করা উচিত
হচ্ছেনা আমার। একটা ভালো মুড এ ছিলাম।
come on আলভি। Forget everything...কেয়া কে
কিছুতেই disapoint করা যাবেনা। নিজে এসব
ভেবে।
.
.
৬।
~
- তারপর কি হয়েছিলে বললা না তো?
- আমাকে পেত্নী তে ধরছিল...তাই মাথা
ঠিক ছিলো না।
.
এবার খুব হাসতে লাগলো কেয়া। খুব ঘুরলাম।
সময় কিভাবে যাচ্ছে বুঝতেছিনা। একা
থাকলে এভাবে সময় কাটতোই না।
.
- তোমার হাত ধরে হাটবো?
.
আব্দার করেই বসলাম...সে কিছু বলল না।
তাই সে প্রসঙ্গ বাদ দিলাম।
.
কিন্তু কিছু সময় পর তার হাতটা নিজের
হাতে পেলাম...খুব ভাল লাগছিল।
.
.
৭।
~
- মেলায় যাবে? (আমি)
- মেলায়!!!! (কেয়া)
- হুম, কেন সমস্যা??
- নাহ তবে আমাকে হাত ভর্তি চুড়ি কিনে
দিতে হবে কিন্তু...
- আচ্ছা। তার বদলে আমি কি পাবো?
- আব্দার করার অভ্যাস গেলো না? ফোনেও
এমন করো মাঝে মাঝে।
- যাও লাগবেনা।
.
.
মেলায় গিয়ে..তাকে হাত ভর্তি চুড়ি কিনে
দিলাম। আমার পছন্দের নীল রং এর চুড়ি।
.
- আর কিছু...? (জানতে চাইলাম)
- ফুচকা???
- হুম।
.
.
মেয়েরা ইচ্ছামত ফুচকা খায় জানতাম। অথচ
এই মেয়ে...নিজে খাবে কম...আমাকে
খাওয়ালো উল্টো। তাই আমিও তাকে
খাইয়ে দিতে লাগলা।।
.
৮।
~
- ভুলে গেলাম..ধ্যাত
- কিহ? গো?
- তোমাকে একটা শিং কিনে দিবো চলো।
- শিং!!! কি বলো?
- হ্যা ওই যে বাতি জ্বলে না? মাথায় দেয়?
- এই নাহ।
- চলো তো তোমাকে আজ রাক্ষুশী
বানাবো... ওটা পড়িয়ে।
.
.
সত্যিই ভালো লাগছিল...কেয়া কে দেখে।
আর ওই বাতি ওয়ালা...শিং পড়িয়ে আমার
আরো হাসি পাচ্ছিলো। কোথায় সে
রাগবে তা নয়...বরং সে উল্টো হাসলো। কি
আজিব মেয়েটা।
.
.
৯।
~
- কই আর কিছু?
- আমরা বুঝি কিনতে বের হইছি?
- নাহ..মেলায় আসলে মেয়েরা অনেক কিছুই
তো কিনে তাইনা?
- না..এত সব লাগবেনা...তুমি স্টুডেন্ট
সেটাও ভাবতে হবে আমায় বুঝলে?
- হু বুঝলাম।
.
.
ওয়াও কি দারুন!!! নাগর দোলা!!! উঠবে?
জিগ্গাসা করলাম তাকে... সে বলল "এটাতে
ওঠা নাকি ভালোনা... কাফির দের কাজ
এইটা..."... ধ্যাত আমিও যে কিহ না... ভুলেই
তো গিয়েছিলাম এটা। "না আসলে ভাবলাম
মেয়েরা হয়ত পছন্দ করে এটায় উঠতে টাই"
আমি বললাম।
.
- হুম হয়েছে..এসবে উঠা ভালোনা।
- আচ্ছা। আমিও আর জীবনেও তোমাকে
বলবোনা।
.
১০।
~
মেলার পাশেই...একটা বড় পুকুর পাড়। দুজনে
সেখানে...পুকুর পাড়ে বসে আছি। আর
বাদাম খাচ্ছি। না মেয়েটার চাওয়া
পাওয়া খুব কম। এত অল্পতেই খুশি লাগতেছে
তাকে। নয়ত অন্য সব মেয়ে হলে বলতো
ভালো কোনো রেষ্টুরেন্টে নিয়ে যেতে।
অথচ.. কেয়া!! জাস্ট ফুচকা তেই শান্তি।
.
.
ও আমাকে খুব ভাল ভাবেই বোঝে। আসলে
এমন একটা মেয়ের সাথেই রিলেশান করা
মানে অনেক কিছুই। কারন এমন মেয়ে
সচরাচর পাওয়া যায়না। কিছু মেয়ে তো
ছেলেদের ভেঙ্গে খেতেই ভালবাসে।
তাদের প্রতি এক রাশ ঘৃনা জন্মে আমার।
কারন তারা *selfish*.
.
.
১১।
~
- হুম তো কেমন লাগলো আজকের দিনটা
আমার সাথে বৈশাখী পালন করে?
- ভালোই...ভাবিনি এতটা ভাল লাগবে।
- হুম।
- কি যেন একটা আব্দার করেছিলে?
- কই কিছুনা তো।
- দেখো..রাগাবো কিন্তু.. বলো?
- তুমি বলেছিলে আজ নাকি..সকালে
দেরিতে ঘুম থেকে উঠলে..সারা বছর
দেরিতেই উঠবো।
- হুম তো??
- আজ যদি তাহলে...একটিবার আমায় উম্মা
দাও তাহলে সারা বছরই..এমনকি সারা
জীবন তোমায় পাবো।
- আমি কিন্তু এসব মানি না।
- আমিও...।
.
.
কিছুসময় পর একটা তার সেই মিষ্টি ঠোটের
স্পর্শ পেলাম। কেমন যেন স্বপ্ন লাগছিল
নিজের কাছে। কেয়া!! আমাকে!!! ওহ গড।
.
.
একটু পর লজ্জা পেয়ে অন্যদিকে ফিরে গেল
সে। আমি আর কিছু বললাম না। আজ আমার
স্বপ্ন সার্থক। আমি পেলাম তার
ভালবাসা। আমি পেলাম। আর কিছু চাইনা
আমি। এইটুকু সৃতি নিয়েই সারাটা জীবন
বেচে থাকবো। আর জড়াবো না তার
জীবনে...কেন যেন আবার সেই কথাটা মনে
পড়ে গেলো আমাকে তার পাশে মানায়
নাহ।
.
১২।
~
তাকে তার বাসায় পৌছে দিলাম।
.
- বাই ভালো থেকো।
.
আমার কথার মাঝে কি যেন একটা খুজে
পেলো সে মনে হয়। বুঝতে পারলো আমি
তার জীবন থেকে সরে যাচ্ছি।
.
- আলভি একটা কথা বলি?
- হুম?
- আজ তোমার সাথে যতটা সময়
ছিলাম...মনে হয়নি এমন কারো সাথে
ছিলাম যে আমার ছোট.. বা অপরিচিত।
- হুম।
- তার চেয়েও মনে হয়েছে তুমি আমার খুব
আপন যাকে আমার খুব চাই।
.
.
একটু মুচকি হাসি দিলাম।
.
.
- প্রমিজ মি..আমাকে কখনো একা
ছাড়বেনা?
- মানে...
- প্লিজ প্রমিজ মি?
- প্রমিজ না করলে হয়না?
- প্লিজ?
.
.
অনেক ভেবে প্রমিজ করলাম তাকে। তার
কপালে একটি চুমু একে দিয়ে বললাম 'i will
never forget u..never leave u...lov u Keya... i
love u"
.
.
- " i love u too Alvi"
- me too... lot.
- না গেলে হয়না?
- তোমার বাড়ির সামনে বিছানা পেতে
শুয়ে থাকি কি বলো?
- হিহিহি নাহ থাক লাগবেনা।
.
.
তার থেকে দুরত্ব বাড়তে লাগলো... কিন্তু
সে তবুও দাড়িয়ে রইলো। একটু কাছে যেয়ে
হাত ধরে বললাম...
.
-কাল ক্যাম্পাসে চুড়ি গুলো পড়ে এসো?
তোমায় দেখবো।
.
একটু মিষ্টি হাসি দিয়ে বাড়ির ভেতরে
চলে গেলো। উফ আজ নিজেকে পাগল পাগল
লাগছে...এতোটা প্রেম পাগল আমি!!!
.
রাস্তা দিয়ে হাটতেছি... এমন সময় সে
ফোন দিলো... সে একটা গান শুনতে
চাইলো... আপন মনে হাটতেছি...আর গাইতে
লাগলাম...ওপাশ থেকে সে শুনতেছে আর
হাসতেছে...
.
.
****প্রেম নিয়ে কত শত কবি কত কাব্য করলো
বৃথাই জীবনটা কাদা মাখামাখি করেঅশ্রু
ঘুম পাড়ালো
ভেবে ছিলাম নিজেকে স্রোতের
বিপরীতে একজন
প্রেম নিয়ে মাতামাতি সুধু আধিখ্যেতা
কেন তুমি শোনালে সেই দুষ্টু হাসি
কেন দূর আলাপনের সেই মিষ্টি কবিতা
কেন তুমি শোনালে সেই মিষ্টি হাসি
কেন দূরালাপনের সেই মিষ্টি কবিতা..
......
বিন্দু আমি তুমি আমার ঘিরে বৃত্তের ভেতর
শুধু তুমিই আছে মাতাল আমি...তোমার
প্রেম তাই অর্থহীন সব যে প্রেম লাগে...
***
~
~
~
Writter: Alvi Ahmed Shawon (স্টুপিড লাভার)

No comments:

Post a Comment