Thursday, July 21, 2016

"messenger of love"

"messenger of love"

- দোস্ত অামি তোরে ভালোবাসি (অাবির)
- অারে রাখ তোর ভালোবাসা। পকেটে
হাত দিবি না। (রাহুল)
- তাইলে মোবাইল দে।
- দূরে যাইয়া মর হ্লা
- দে না প্লিজজ
- জ্বালাই খাবি। দর।
.
- অাচ্ছা তুই ওই মেয়েটারে দেখছচ?? (রাহুল)
- কোনটারে?? (অাবির)
- ওই যে ওই দিন লাইব্রেরিতে দেখলাম।
- না। কেনো??
- না অাজ মনে হয় অামি একটু দেখছি।
- কোথায়??
- অাজ নিউমার্কেট যাওয়ার সময় রিক্সায়
দেখলাম সাথে অারো একটা মেয়ে অাছে।
- ও তো কি হইছে??
- যাহহ বেটা বুঝবিনা।
- সামথিং সামথিং মামু।
- দূরে যাইয়া মর হ্লা।
- অকা কাল যে করে হোক সব খবর নিমু।
- লাবু দোস্ত।
- তোর লাভ তোর পকেটে রাখ।
.
- এইযে অাপু (অাবির)
- জ্বি বলেন ভাইয়া
- অাপনার নামটা??
- জ্বি তিথি। অাপনি??
- অামি অাবির। কোথায় থাকেন??
- এইতো ওই..... এলাকায়
- ও অাচ্ছা অাপনি কিসে পড়েন
- অনার্স প্রথম বর্ষে।
এই ভাবে কথা বলতে বলতে অাবিরের
সাথে তিথির একটা ভাব হয়ে যায় অার
সেটা বড় ভাই অার ছোট বোন। কারান
অাবির অনার্স তৃতীয় বর্ষের ছাত্র।
- অাচ্ছা অাজ অাসি অাপু।
- ওকে ভাইয়া।
.
- দোস্ত মেয়েটা অসম্ভব রকমের ভালো।
(অাবির)
- জানতাম এমনকিছু। (রাহুল)
- তো কথা কি বললি
- তার সব তথ্য
- ভালো করছস। নাম কি?
- তিথি।
দুইদিন পর
রাহুল অার অাবির ক্যাম্পাস এ হাটছে এমন
সময় রাহুল তিথি কে দেখে। অার অাবির
কে বলে ওদেখ অাসতেছে অামি যাই তুই
কথা বল।
- হাই ভাইয়া। তিথি
- কেমন অাছো অাপু।
- ভালো. অাপনি??
- ভালো।
- অাপনার সাথে ও কে??
- কেন?? ও অামার কলিজার টুকরা বন্ধু। তুমি
ওকে চিনো??
- ও হুমম না
- কি??
- ওই দিন লাইব্রেরীতে দেখেছি অামার
দিকে কেমন তাকিয়ে অাছে। অারো কয়েক
বার দেখেছি।
- হাহাহা ও এমনি।
- এই রকম নিরব থাকে কেন।
- ওর সাথে থাকলে বুঝতে পারবা নিরব না
কি।
- ওও চেহারা দেখে মনে হয় না।
- কথা বলবে ওর সাথে??
- চলেন
.
- রাহুল এই হলো তিথি। তিথি এটা রাহুল
(অাবির)
- কেমন অাছেন?? (তিথি)
- এইতো অাপনি?? (রাহুল)
- ভালো
- তোরা কথা বল অামি একটু অাসি।
(অাবির)
- অারে তুই কোথায় যাচ্ছিস??? (রাহুল)
- এইতো অাসছি (অাবির)
অাবির চলে গেছে একটু লজ্জা পাচ্ছে দুজন।
প্রথমে তিথি কথা বলে
- অাপনি কোথায় থাকেন?? (তিথি)
- এইতো মার্কেট এর পাশে। (রাহুল)
- এই রকম জড়সড় হয়ে অাছেন কেনো শীত
লাগছে নাকি??
- কই কই নাতো।
- অাপনি কি বলতে চাডছেন অামার চোখে
সমস্যা??
- না তা হতে যাবে কেনো??
- ওইদিন অামার দিকে এইরকম ভাবে
তাকিয়ে ছিলেন কেনো??
- কখন??
- লাইব্রেরী তে ছিলাম যে তখন।
- ও হ্যা না
- কি?? সব তো বল ফেলছেন। কোনাটা
বুঝবো??
দুরর অাবির চলে যাওয়ায় ভীষণ অসস্থি
লাগছে।
- কি বলেন না কেনো।
- তোমাকে ভালো লাগছে তাই।
- সত্যি তাই??
- হ্যা।
- অার কয়জন কে ভালো লাগছে??
- মানে??
- অাপনি ভাবছেন অামি অাপনাকে ফলো
করি না। ওইদিন লাইব্রেরী থেকে বের
হওয়ার পর দেখি অামার ফ্রেন্ডের দিকে
তাকিয়ে অাছেন।
- ওরে খোদা এটা কি মেয়ে রে বাবা (মনে
মনে)
- কি ভাবছেন কি।
- না কিছু না।
- অাপনি অামাকে ভালোবাসেন এটা কি
ঠিক।
- এয়য়য়।
- এরকম করার কি অাছে। অামি জানি না??
যে ঘটক পাঠিয়েছেন সে অামার বান্ধিবরর
সাথে লাইন মারছে।
- কিহহ অাবির...
- জ্বী হ্যা। অার সে ঘটক অামাকে না বলে
অামার বান্ধিব কে সব বলেছে সে
অামাকে বলছে।
নিশ্চুপ দুজন
- ভালোবাসবে অামায়?? (রাহুল)
- সারাজীবন অামাকে ভালোবাসতে হবে।
(তিথি)
- সেটা নাহয় এখন থেকে শুরু।।
শুরু হলো অারেক নতুন ভালোবাসা। ভালো
হোক তাদের ভবিষ্যৎ...

লেখক : AB de Rahul (নীল রাজকুমার)

No comments:

Post a Comment